বন্ধুর সঙ্গে তিনদিন আগে ঢাকায় আসেন ব্যবসায়ী আশরাফুল হক। একদিন পরই পরিবারের সঙ্গে বন্ধ হয়ে যায় যোগাযোগ। পরদিন হাইকোর্টের সামনে দুটি ড্রামের ভেতর পাওয়া যায় আশরাফুলের ২৬ টুকরা মরদেহ।
পুলিশ বলছে, টাকা লেনদেন সংক্রান্ত কোনো কারণে এই হত্যাকাণ্ড হয়ে থাকতে পারে। পরিবারের দাবি, আশরাফুলের বন্ধুই এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত।
শুক্রবার (১৪ নভেম্বর) সকালে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আশরাফুলের বন্ধু জরেজকে আসামি করে শাহবাগ থানায় মামলা করেছে নিহতের পরিবার।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় হাইকোর্টের পাশে নীল রঙের দুটি ড্রামের ভেতর থেকে ২৬ টুকরা খণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। প্রথমে পরিচয় শনাক্ত করা না গেলেও পরে ফিঙ্গারপ্রিন্ট বিশ্লেষণে নিহতের পরিচয় নিশ্চিত হয় সিআইডির ক্রাইম সিন ইউনিট।
নিহত আশরাফুল হক (৪২) রংপুরের বদরগঞ্জ উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের নয়াপাড়া গ্রামে মো. আব্দুর রশিদের ছেলে।
এদিকে, নিহত ব্যবসায়ীর মরদেহ নিতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গে এসেছেন তার পরিবাররের সদস্যরা। সরেজমিনে দেখা যায়, ভাইকে হারিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন বোন আন্দ্রিতা খাতুন। মর্গে আসা পরিবারের অন্য সদস্যরাও শোকে কাতর।
পরিবার জানায়, আশরাফুল ছিলেন কাঁচামালের ব্যবসায়ী। গত মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) রাতে বন্ধু জরেজের সঙ্গে বাড়ি থেকে ঢাকায় যান আশরাফুল হক। পরদিন বুধবার (১২ নভেম্বর) রাত ৯টা পর্যন্ত পরিবারের সঙ্গে তার কথা হয়েছিল। এরপর থেকে আর তার খোঁজ পাওয়া যায়নি।
পুলিশ বলছে, পাওনা টাকা আদায়ে ঘটতে পারে এ হত্যাকাণ্ড। ঘটনার পর থেকেই আশরাফুলের বন্ধু জরেজ পলাতক রয়েছেন। তাকে ধরতে প্রযুক্তিগত ও ম্যানুয়াল দুইভাবেই নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালিদ মুনসুর বলেন, ‘তদন্তের পর আশরাফুল হক হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত রহস্য উদঘাটন হবে। আরেকটু সময় গেলে হয়তো মূল ঘটনা জানতে পরবো।’
পুলিশ বলছে, টাকা লেনদেন সংক্রান্ত কোনো কারণে এই হত্যাকাণ্ড হয়ে থাকতে পারে। পরিবারের দাবি, আশরাফুলের বন্ধুই এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত।
শুক্রবার (১৪ নভেম্বর) সকালে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আশরাফুলের বন্ধু জরেজকে আসামি করে শাহবাগ থানায় মামলা করেছে নিহতের পরিবার।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় হাইকোর্টের পাশে নীল রঙের দুটি ড্রামের ভেতর থেকে ২৬ টুকরা খণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। প্রথমে পরিচয় শনাক্ত করা না গেলেও পরে ফিঙ্গারপ্রিন্ট বিশ্লেষণে নিহতের পরিচয় নিশ্চিত হয় সিআইডির ক্রাইম সিন ইউনিট।
নিহত আশরাফুল হক (৪২) রংপুরের বদরগঞ্জ উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের নয়াপাড়া গ্রামে মো. আব্দুর রশিদের ছেলে।
এদিকে, নিহত ব্যবসায়ীর মরদেহ নিতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গে এসেছেন তার পরিবাররের সদস্যরা। সরেজমিনে দেখা যায়, ভাইকে হারিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন বোন আন্দ্রিতা খাতুন। মর্গে আসা পরিবারের অন্য সদস্যরাও শোকে কাতর।
পরিবার জানায়, আশরাফুল ছিলেন কাঁচামালের ব্যবসায়ী। গত মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) রাতে বন্ধু জরেজের সঙ্গে বাড়ি থেকে ঢাকায় যান আশরাফুল হক। পরদিন বুধবার (১২ নভেম্বর) রাত ৯টা পর্যন্ত পরিবারের সঙ্গে তার কথা হয়েছিল। এরপর থেকে আর তার খোঁজ পাওয়া যায়নি।
পুলিশ বলছে, পাওনা টাকা আদায়ে ঘটতে পারে এ হত্যাকাণ্ড। ঘটনার পর থেকেই আশরাফুলের বন্ধু জরেজ পলাতক রয়েছেন। তাকে ধরতে প্রযুক্তিগত ও ম্যানুয়াল দুইভাবেই নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালিদ মুনসুর বলেন, ‘তদন্তের পর আশরাফুল হক হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত রহস্য উদঘাটন হবে। আরেকটু সময় গেলে হয়তো মূল ঘটনা জানতে পরবো।’
অনলাইন ডেস্ক